ইসবগুলের ভুসি কেন খাবেন?
ইসবগুলের ভুসি কেন খাবেন?
ক্যাটাগরি: ডাক্তার পরামর্শ , হেলথ টিপস
লিখেছেন : Reazul Islam ৫ বছর ১ মাস ৫ দিন ১৮ ঘন্টা ৩৩ মিনিট আগে ১৭৩৩

কোষ্ঠকঠিন্যতায় : এ সমস্যা হলে ৫-১০ গ্রাম ইসবগুল নিয়ে ১ কাপ ঠাণ্ডা বা গরম পানিতে আধাঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে তাতে ২-৩ চামচ চিনি মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে বা রাতে শোয়ার আগে খেলে উপকার পাওয়া যায়। এতে রয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান যা আমাদের পেটের পীড়া, কোষ্ঠকঠিন্যতায় উপকারী। যারা দীর্ঘদিনের কোষ্ঠকঠিন্যতায় ভুগছেন তারা ২ মাস নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকঠিন্য দূর হবে। পেট স্বাভাবিক হলে সপ্তাহে ১-২ দিনের বেশি না খাওয়াই ভালো। বেশি মাত্রায় খেলে ডায়রিয়ার সমস্যা হতে পারে।

পেট পরিষ্কারে ওষুধের চেয়ে ইসবগুল অনেকগুণে উপকারী। সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে অর্শ্বরোগের সৃষ্টি হয়। অর্শ্বরোগ অনেক সময় ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধিতেও রূপান্তরিত হতে পারে। এসব সমস্যার শুরু থেকে সমাধান করতে ইসবগুলের ভুসি উপকারী। ওষুধ পেটকে কেমিক্যালাইস করে; ইসবগুলের ভুসি প্রাকৃতিকভাবে আমাদের সুস্থ রাখে। প্রতি রাতে ভুসি খেয়ে ঘুমাতে যাওয়ার অভ্যাস করলে আমাশয় থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।

ইসবগুল আমাশয়ের জীবাণু ধ্বংস করতে পারে না, তবে বের করে দিতে পারবে। তাই আমাশয়ের রোগীরা সকালে ও রাতে একগ্লাস ইসবগুলের শরবত খেলে উপকার পাবে। ওষুধ খেয়ে আমাশায় ঠিক করলে জীবাণুগুলো পেটের ভেতরে মরে গেলেও শরীর থেকে বের হয় না; যার কারণে আবারও আমাশায় রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশংকা থাকে।

যাদের ইউরিনে জ্বালাপোড়া আছে তারা সকালে-বিকালে শরবতের সঙ্গে ইসবগুলের ভুসি খেলে প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমবে এবং ইউরিনের রং স্বাভাবিক হয়ে যাবে। হাতে, পায়ে জ্বালাপোড়া ও মাথা ঘোরানো রোগে আখের গুড়ের সঙ্গে ইসবগুলের ভুসি মিলিয়ে সকাল-বিকাল এক সপ্তাহ খেলে অনেক উপকার পাওয়া যাবে।

ই-মেডিকেল এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার জন্য নির্বাচিত
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম ও এর উপকারিতা লিখেছেন : Zulfikar Bin Hossain
৪ বছর ১১ মাস ১৩ দিন ৮ ঘন্টা ৬ মিনিট আগে ৯০২৪৮
কেন পা কামড়ায়? যা করবেন লিখেছেন : Zulfikar Bin Hossain
৪ বছর ১১ মাস ২৮ দিন ২৫ মিনিট আগে ৮৬৪২৪
রক্ত ও রক্তের উপাদান লিখেছেন : AS Tushar
৫ বছর ৪ মাস ১১ দিন ১ ঘন্টা ৮ মিনিট আগে ৪৯৯৯৩